welcome

Sunday, March 15, 2015

ই-কমার্সে সফল হওয়ার জন্য কিছু টিপস



সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও জনপ্রিয় হচ্ছে ই-কমার্স। সময় আর ঝামেলা বাঁচিয়ে ক্রেতারা কেনাকাটা করছেন অনলাইনে। উদ্যোক্তা হিসেবে অনেকেই ভাবছেন ই-কমার্স শুরু করবেন।আবার অনেকেই ই-কমার্স সাইট পরিচালনাও শুরু করে দিয়েছেন। ই-কমার্সে সফল হওয়ার টিপস দিয়েছেন বাংলাদেশের তিনটি ই-কমার্স সাইটের উদ্যোক্তারাপ্রতিষ্ঠাতা, এখনই ডটকম ও সভাপতি, বাংলাদেশ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস* ই-কমার্সের জন্য তৈরি ওয়েব পোর্টালটি হতে হবে ব্যবহারবান্ধব। বেশি ভালো সাইট বানাতে গিয়ে যেন মূল জিনিসটা হারিয়ে না যায়। অর্থাৎ কেনাবেচার স্থানটা যেন হারিয়ে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
*নতুন সাইটের বিপণন বা ব্র্যান্ডিং করার জন্য নানা ধরনের সৃজনশীল চিন্তা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন মাধ্যম (মিডিয়া) বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
*ব্যবসার শুরুতে নতুন একটি সাইট (মার্কেট) তৈরি না করে বর্তমানে যেসব সাইট (মার্কেট) প্রতিষ্ঠিত বা জনপ্রিয়, সেখানে নিজের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কম মূল্যে জায়গা ভাড়া দেয়।
*নিজে যদি একটি নতুন বাজার সৃষ্টি করতে চান, তাহলে কয়েক কোটি টাকা নিয়ে শুরু করতে হবে। নিজের প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা পণ্যের মান নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে ক্রেতা বাড়বে।
*নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করতে পারা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাই এদিকে নজর রাখুন।
* ঠিকমতো পণ্য সরবরাহ করতে নির্ধারিত একটি কুরিয়ার সার্ভিসের সঙ্গে আলাদা চুক্তি করে নিতে পারলে ভালো হয়। এতে সেবার মান বাড়তে পারে।
* যেহেতু এটা প্রযুক্তিনির্ভর বাজার, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে ক্রেতারা যাতে সহজে সাইটে যেতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ব্যান্ডউইডথ ভালো থাকাটা তাই জরুরি।
*শুরুতেই বড় আকারে নয়, ছোট পরিসরে নির্দিষ্ট একটা এলাকা বেছে নিয়ে ই-কমার্সের যাত্রা শুরু করা যেতে পারে।
* চাইলে পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করতে পারেন ফেসবুকে একটা পেইজের মাধ্যমে; যেখানে নানা রকম ঝুঁকি মোকাবিলা করতে শিখবেন।
* অনেক পণ্য আছে যেগুলো মানুষ ধরে দেখতে চায়, যেমন পোশাক। এদিক কীভাবে সামলানো যায়, সেটার নতুন কোনো পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে পারেন।
* পণ্যের দাম কীভাবে নেবেন, সেটা বুঝে নিন আগেভাগে। পণ্য পৌঁছে দিয়ে দাম নেওয়া বা ‘ক্যাশ-অন ডেলিভারি’ হলে এক রকম, আবার কার্ডের সুবিধা দিলে কোনো ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করে নিতে পারেন।
* যে এলাকায় বা অঞ্চলে ব্যবসা করবেন, সেখানে যেসব ব্যাংকের সুবিধা আছে, তাদের সঙ্গে চুক্তি করতে পারলে ভালো হয়।
*আজকাল অবশ্য এসএসএল কমার্সের মতো অনেক কোম্পানি আছে, যারা আপনার হয়ে ব্যাংক-চুক্তি বা কার্ডের সমাধান করে দেবে।
* যেসব পণ্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা আছে সেগুলোতে ঝুঁকি বেশি। তাই ক্ষতির কথাটা মাথায় রেখে পণ্য বেচাকেনা করতে হবে।
* নিজের প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে ক্রেতাদের একটা পরিষ্কার ধারণা দিতে হবে। ওয়েব পোর্টাল থাকলে মনে রাখতে হবে সেখানে ক্রেতা বা ভিজিটর যেটুকু প্রয়োজন সেটুকু দেখবেন। কিন্তু এর বাইরে অফিস ব্যবস্থাপনার নানা তথ্য বা নিয়ম এখানে থাকবে, যা শুধু অফিসের কর্মীদের জন্য।
* যাঁরা ই-কমার্স ব্যবসায় যুক্ত হতে চান, তাঁদের অবশ্যই তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞান থাকাটা জরুরি
* অনেক টাকাপয়সা জোগাড়ের দরকার নেই। অনেক সময় টাকা ছাড়াও এটা শুরু করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই আইডিয়া থাকতে হবে।
* প্রাথমিকভাবে অনেক পণ্য নিয়ে যাত্রা না করে অল্প পণ্যে ব্যবসা শুরু করুন।
* শুরুতেই নিজের ই-কমার্সের জন্য আলাদা সাইট না করে কোনো প্রতিষ্ঠিত সাইটের সঙ্গে কাজ করতে পারেন। এতে নিজের পণ্যের প্রচার-পসার হবে। যেমন—আলিবাবা ডটকম।
*নিজের পণ্যের সাইট অবশ্যই দেশের সাধারণ ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে বানাতে হবে। শুরুতেই যেন ক্রেতা বা দর্শনার্থীকে আকর্ষণ করতে পারে।
*যাতে খুব সহজে ক্রেতা পণ্যটি দেখতে পারেন, সেই ব্যবস্থা রাখতে হবে ওয়েব পোর্টালে।
* ই-কমার্সের ওপর একটা প্রাথমিক প্রশিক্ষণ নিয়ে শুরু করলে সহজেই ওপরে উঠতে পারবেন।
* একটা সাইট হুটহাট শুরু করে আবার বন্ধ করে দিলে ক্রেতাদের মনোযোগ নষ্ট হয়। তাঁরা আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারেন। তাই সবদিক ভেবে যাত্রা শুরু করুন।
* অনেক জনবল নিয়ে শুরু না করে, বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ চার-পাঁচজন দিয়েই শুরু করতে পারেন।
* ক্রেতা যেন কখনো প্রতারিত না হন। এ ছাড়া, শুরু থেকেই ক্রেতাকে ভালো মানের পণ্য দিতে হবে।
* দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ক্রেতা ফোনে বা অনলাইনে অর্ডার দিতে পারেন। তাই তাঁর আর্থিক লেনদেন নিয়ে ঝামেলা যতটা সহজে মেটানো যায়, এদিকে খেয়াল রাখাটা অনেক জরুরি।
নিজে চেষ্টা করে কাজ চালিয়ে যান সফল হতে পারবেন ইনশাল্লাহ। দেখি ই-কমার্স নিয়ে আরো বিস্তারিত লিখার পরিকল্পনা আছে।

Monday, June 10, 2013

কোক, পেপসি, মোজো, ইত্যাদি খাবেন ভাবছেন?

কোক, পেপসি, মোজো, ইত্যাদি খাবেন ভাবছেন?

পৃথিবীর ২১টি দেশে এক গ্লাস কোক বা পেপসির মধ্যে মানু্ষের একটি দাঁত ডুবিয়ে রেখে দেখা গিয়েছে যে, ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে দাঁতটি পানীয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ গলে মিশে গিয়েছে।

কোকের মধ্যে কীটনাশক মিশানো হয় এই কারণে যাতে, দীর্ঘ দিন বোতলে থাকলেও পানিতে কোন ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস, কীট বা পোকা না জন্মাতে পারে। তাছাড়া পানিতে থাকা জু-প্লাঙ্কটন ও ফাইটা প্লাঙ্কটন বংশ বিস্তার করতে না পারে।
...
কোক বা ঐ জাতীয় পানীয় খেলে কি হয়?

- নাড়ীর ভিতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লী বা মিউকাস মেমব্রেণ পচে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়;

- নাড়ীর সংকোচণ, সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যায় এবং খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেয়ার ক্ষমতা কমে যায়;

- হজম ক্ষমতা কমে যায়, বদ হজম, ফুড পয়জনিং, গ্যাস্ট্রিক, ক্ষুদামান্দ্য, ইত্যাদি অসুখ হয়;

- স্থায়ী কোষ্ঠ কাঠিন্য হয়;

- অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে ওবেসিটি হয়ে যায ।

- শরীরে চর্বির/কোলেস্টরেল এর পরিমাণ বেড়ে যায;

- শরীরের ক্যালসিয়াম মলিউকুল গঠন প্রক্রিয়া দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড় দুর্বল ও নরম হয়ে যায়:

- নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ায় নতুন শিশুর হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের অভাব হয়, নতুন শিশু প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পায় না

আসুন এসব ভয়াবহ কোমল পানীয় বর্জন তথা সকলের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করি ।

Sunday, May 19, 2013

::ফেইসবুকে Friend রিকোয়েস্ট Block হওয়ার কিছু কারণ:::

::ফেইসবুকে Friend রিকোয়েস্ট Block
হওয়ার কিছু কারণ:::

আমরা অনেক সময়ই কাউকে ফ্রেন্ড
রিকোয়স্ট পাঠাতে গেলে দেখি লেখা উঠে আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ১৫/30 দিনের জন্য Block
করা হয়েছে! ফলে অনেক সময় আপনজনকেও
রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারি না। No Problem
একটু সতর্ক হলেই এই সমস্যা এড়তে পারবেন!
# Friend request Block হওয়ার কিছু কারণ:
1.আমরা যাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেই সে কমপ্লেন করলে।
... 2. তার ঠিকানা সাখে আমাদের ঠিকানা না মিললে।
3.তার কোন বন্ধুর সাথে বন্ধুত্ব না থাকলে।
4.সে যে প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করে তা না মিললে.
5.কর্মস্থল না মিললে।
6.একি এরিয়ার না হলে।
7.অতিরিক্ত ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে।
8.আপনার রিকোয়েস্ট সহযে কেউ গ্রহন
না করলে।
9.কাউকে রিকোয়েস্ট পাঠানোর পর সে block মারলে।
10.কেউ আপনার বিরুদ্ধে আভিযোগ
করলে।
এগুলো ছাড়াও আনেক কারন আছে যার যে গুলো বিবেচনা করে Facebook Team আমাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো block করে দেয়!

আসুন নিজে সতর্ক হই অন্যকে সতর্ক করি

**আপনার ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ ঢুকতে পারবে না**

এই জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার ফেইসবুক Account এ লগইন করতে হবে। এবার Account থেকে Account Settings- এ যান। এখন Account Security-এ ক্লিক করে Browse Facebook on a secure connection (https) when everu possible এবং Send me an email এবং Send me a text messege চেক বক্স গুলোতে টিক দিন। এবার save করুন। কাজ শেষ এবার আপনার ফেইসবুকে লগইন করার সাথে সাথে আপনার মোবাইল এ একটি এসএমএস আসবে। এতে আপনার আইপি, লগইন এর সময়, স্থান ইত্যাদি জানতে পারবেন । যদি অন্য কেউ হয়, তখন আপনি তা জানতে পারবেন এবং ব্যবস্থা নিতে পারবেন আর সবচেয়ে ভালো পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে ফেলতে পারেন ।

Tuesday, March 26, 2013

MS ওয়ার্ড ফাইলে মন্তব্য যুক্ত করা


                                MS  ওয়ার্ড ফাইলে মন্তব্য যুক্ত করা
মাইক্রোসফট অফিস ফাইলে বিশেষ মন্তব্য যুক্ত করতে পারেন।লেখার সঙ্গে মন্তব্য যুক্ত করতে প্রথমে মাইক্রোসফট অফিস ফাইলটি খুলুন।এবার যেখানে মন্তব্য যুক্ত করতে চান MOUSE পয়েন্টারটি সেখানে স্থাপন করুন। INSERT > Comment (1997-2003 এর ক্ষেত্রে ) বা REVIEW> new comment (2007 এর ক্ষেত্রে ) নির্বাচন করুন।এবার মন্তব্য যুক্ত করুন।আপনার যুক্ত করা মন্তব্য ফাইল প্রিন্ট দিলে কিভাবে আসবে    file>print  preview –তে দেখতে পাবেন।

ফেসবুকের account নিরাপদ করুন


                                 ফেসবুকের account নিরাপদ করুন
সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকে থাকা নিজের account কে আরও নিরাপত্তা দিতে পারেন । ফলে ফেসবুকের account হ্যাকড হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারে।নিজের account আরও বেশি নিরাপদ করতে ফেসবুকে ঢুকে ডানে account থেকে account settings –এ যান। এবার account security-এ ক্লিক করে Browse facebook on a secure connection (http)whenever possible send me an email এবং send me a text massage চেক বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিন এবং save করুন।
এরপর ফেসবুকে ঢোকার পরপরই আপনার মোবাইলে একটি massage আসবে এবং আপনার মেইলে (আইপি,অবস্থান,সময় ইত্যাদি সহ)একটি মেইল আসবে।জদি অনাকাঙ্খিত কেউ আপনার account ঢুকে পরে তাহলে আপনি বিষয়টি তাৎক্ষনিক জানতে পারবেন এবং ব্যবস্থা নিতে পারবেন।কেউ যদি timeline ব্যবহার না করে তার জন্য প্রযোজ্য।  

Saturday, March 16, 2013

ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট ব্লক হলেও যত খুশি খুশী তত ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট পাঠান

এখন ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট ব্লক হলেও যত খুশি খুশী তত ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট... পাঠান...কোনো ঝামেলা ছাড়া... যা যা   করতে হবে... 
1.যাকে REQUEST পাঠাবেন তার EMAIL ID  COLLECT করুন  অথবা সে ফেজবুক Id ফোন নাম্বার দিয়ে খোলে সে নাম্বার collect
করুন...
2.
তারপর এই
লিঙ্কে যান
m.facebook.com/­
invite.php?
mff_nav=1&refid=53
প্রথম বক্সে তার Email
id
অথবা ফোন নাম্বার
দিন
.
4.
দ্বিতীয় বক্সে কিছু
বলার
থাকলে লিখতে পারেন
.
5.
এবার invite এ ক্লিক
করুন তাহলে কিছু
সময়ের ভিতর Request
চলে যাবে, এভাবে email
অথবা ফোন নাম্বার
জানা থাকলে আপনি
unlimited request
পাঠাতে পারবেন